নবীনগরে প্রক্যাশেই চলছে জমজমাট মাদক ও জুয়া ?

প্রকাশিত: ৫:২২ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ৩০, ২০২৪

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চলমান শুদ্ধি অভিযানের রাজধানীসহ সারাদেশে যখন খ্যাতনামা ক্লাবগুলো হানা দিয়ে বেশ কয়েকজন জুয়া বানিজ্যের গডফাদারসহ বিপুল সংখ্যক জুয়ারি ও ক্ষমতাশালীন দলের প্রভাবশালী নেতাদেরও ছাড় দেননি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদেরকেও গ্রেপ্তারের পর আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

ঠিক সেই সুযোগ”কে কাজে লাগিয়ে রাজধানীর জুয়া বানিজ্যর চক্রের সদস্যদের নিয়ে রাজধানীর ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলায় অস্ত্র ও মাদক মামলার আসামি গড়ে তুলেছেন জমজমাট জুয়ার সিন্ডিকেট বাংলাদেশ টাইমস্ এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানাধীন এলাকায় দীর্ঘদিন যাবত একটি সিন্ডিকেট জমজমাট জুয়াও মাদক বাণিজ্য করে আসছে সলিমগন্জ এলাকার অস্ত্র ও মাদক মামলার আসামি সুক্কুর আলী নিজ বাড়িতেই দির্ঘদীন যাবত প্রক্যাশেই চালিয়ে আসছে জমজমাট মাদক জুয়া খেলার আসর ।

আরো জানা যায়,
দির্ঘদিন যাবত নবীনগর থানাধীন সলিমগন্জ ব্রিজের দক্ষিণ পাশে সুক্কুর আলী তার নিজ বাড়িতেই নিচ তলা জুড়ে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত শতশত মানুষের সমারোহ বাহারী নামের জুয়ার আসর আসছে এছাড়াও প্রকাশেই মাদক বাণিজ্য চালিয়ে আসছে কথিত অস্ত্র ও মাদক মামলার আসামি মাদক বাণিজ্যর জন্যে রয়েছে বেশ কয়েকজন সেলস্ ম্যান অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোর আর এসকল অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড চালাতে ২০ থেকে ২৫ জন কিশোরদের দিয়ে করেছেন কিশোর গ্যাং ।

এদিকে নবীনগর থানাধীন সলিমগন্জ এলাকার একাধিক বাসিন্দা প্রতিবাদ করতেও সাহস করেন না আবার কেউ কেউ কখনো প্রতিবাদ করলে তাদেরকে হতে হয় হামলার শিকারের একাধিক ভুক্তভোগী সলিমগন্জ এলাকার বাসিন্দারা জানান নবীনগর থানার খুব নিকটবর্তী হলেও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন না তবে একাধিক সূত্র জানায় নবীনগর থানা একাধিক পুলিশ সদস্যদের সাথে সুক্কুর আলীর রয়েছে সুসম্পর্ক তাই এসকল অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড করে আসছে প্রক্যশে সলিমগন্জ এলাকার বাসিন্দাদের আরো বলেন নিকটবর্তী হলেও সুক্কুর আলী তার বাড়িতে বেশ কয়েকটি রুমে দিনে রাতে সবসময় চলে নির্বিঘ্নে মাদক সেবন ও জুয়ার আসরে নেই কোন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান এনিয়ে স্থানীয় নবীনগর থানা পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে ?

এবিষয়ে নবীনগর থানার অফিসার্স ইনচার্জ এর মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বে থাকা অফিসার্স ইনচার্জ (তদন্ত) সজল দাস জানান, উক্ত বিষয়টি নবীনগর থানা অবগত নয় যেহুতু জানতে পেরেছি আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি ।