দুই হাজার নিয়োগের তথ্য সঠিক নয়: বিএসএমএমইউ

প্রকাশিত: ৪:০৮ পূর্বাহ্ণ, মার্চ ২০, ২০২৪

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

 

এডহক ভিত্তিতে দুই হাজার চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের তথ্য মিথ্যা বলে দাবি করেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মো. হাফিজুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি করা হয়।

 

এতে বলা হয়, দেশের বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদে যা বলা হয়েছে তা সঠিক নয়।

 

ব্যাখ্যায় বলা হয়, বিএসএমএমইউতে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিভিন্ন পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর একাডেমিক কাউন্সিলে অবহিকরণ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি রুটিন ওয়ার্ক। সে লক্ষ্যে ১৬ মার্চ একাডেমিক কাউন্সিল ডাকা হয়। কিন্তু স্বার্থান্বেষী মহল, বিশেষ করে যারা অতীতে বিভিন্ন উপাচার্যের মেয়াদ শেষে উপাচার্য ও প্রশাসনের উচ্চপদে আসীন হওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার মাধ্যমে বিভিন্ন মহলকে প্রভান্বিত করার চেষ্টায় লিপ্ত, তাদের প্ররোচনায় কিছুসংখ্যক শিক্ষক ও চিকিৎসক এর বিরোধিতা করেন। তাদের বিরোধিতার মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে রুটিন একাকেডিম কাউন্সিল স্থগিত করা হয়। এদিন চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য কোনো বোর্ডের আয়োজন করা হয়নি। এসময় উপাচার্যের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা সাক্ষাৎ করেন। তারা তাদের বিভিন্ন দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করার কথা বলেন। উপাচার্য ধৈর্য সহকারে তাদের কথা শোনেন এবং দাবি-দাওয়া সবাইকে নিয়ে বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন।

 

নিয়োগ প্রসঙ্গে বলা হয়, প্রকাশিত সংবাদে বর্তমান উপাচার্যের সময়কালে এডহক ভিত্তিতে যে দুই হাজার নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে তা সঠিক নয়। বিএসএমএমইউতে প্রায় ২০ বছর ধরে কর্মরত অস্থায়ী এক হাজার ৩০০ কর্মচারীকে মানবিক বিবেচনায় বিভিন্ন উপাচার্যদের মেয়াদে চাকরি প্রদান ও নিয়মিত করা হয়। যাদের স্থায়ীকরণ প্রক্রিয়া চলমান। বাকি প্রায় ৭০০ জনের ভেতরে অনেক শিক্ষক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিয়োগ ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত হয়েছেন। এরমধ্যে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে ১৮৪ জন চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের স্থায়ীকরণ প্রক্রিয়া চলমান। সব চাকরির স্থায়ীকরণ প্রক্রিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ, উপ-উপাচার্যদের সমন্বয়ে স্থায়ীকরণ বোর্ড গঠন করা হয়। নিয়মানুযায়ী বোর্ডের সুপারিশে সকল স্থায়ীকরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। এ সংক্রান্ত প্রক্রিয়ায় আর্থিক সংশ্লিষ্টতার তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভি

ত্তিহীন।